২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিয়ের আগেই সন্তান, সমালোচনার জবাবে মুখ খুললেন নায়িকা

বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জা৷ সৌন্দর্য ও দৈহিক গঠনে সাদৃশ্য থাকায় অনেকে তাকে ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের সঙ্গে তুলনা করেন৷ তবে সিনেমায় সে অনুযায়ী সাফল্য পাননি তিনি৷

সম্প্রতি আলোচনায় এসেছেন মা হওয়ার খবরে৷

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মুম্বাইয়ের ব্যবসায়ী বৈভব রেখিকে বিয়ে করেন বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জা। আর ১ এপ্রিল অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর জানান অভিনেত্রী।

বিয়ের ৪৫ দিনের মাথায় সন্তানসম্ভবার খবরে নেট দুনিয়ায় সমালোচনার শিকার হচ্ছেন দিয়া৷ অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, তবে কি দিয়া বিয়ের আগেই অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন?

কারও প্রশ্ন, ‘বিয়ে করার আসল কারণ তাহলে এটাই?’

দিয়াকে উদ্দেশ্য করে একজন লিখেছেন, ‘খুবই ভালো খবর, কিন্তু সমস্যাটা অন্য জায়গায়। নারী পুরোহিতের মন্ত্রে বিয়ে করে প্রচলিত রীতি ভেঙেছেন ঠিকই, কিন্তু বিয়ের আগে গর্ভবতী হওয়ার খবরটা দিলেন না কেন? তার মানে কি বিয়ের আগে গর্ভবতী হওয়াটা অন্যায়? কেন একজন নারী বিয়ের আগে সন্তানসম্ভবা হতে পারেন না?’

এসব প্রশ্নের উত্তরে মুখ খুলেছেন দিয়া। তিনি বলেন, ‘খুবই মজার মজার প্রশ্ন আসছে আমি হচ্ছি খবর প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই। প্রথমত, আমাদের সন্তান আসছে দেখেই বিয়ে করেছি তা কিন্তু নয়। একসঙ্গে থাকব জন্যই বিয়ে করেছি। যখন বিয়ের পরিকল্পনা করছিলাম তখনই মা হওয়ার বিষয়টি জানতে পারি। সুতরাং, অন্তঃসত্ত্বা হয়েছি তাই বিয়ে করেছি তা নয়।’

এ অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত এই বিষয়ে নিশ্চিত না হয়েছি ততক্ষণ ঘোষণা দেইনি। এটি আমার জীবনের অনেক খুশির সংবাদ। এর জন্য অনেক বছর অপেক্ষা করেছি। মেডিক্যাল কিছু বিষয় ছাড়া অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরটি লুকানোর কোনো কারণ নেই।’

২০০০ সালে মিস এশিয়া প্যাসিফিক ইন্টারন্যাশনাল হয়ে বলিউডে পা রেখেছিলেন দিয়া।

এর আগে ২০১৪ সালে ব্যবসায়িক অংশীদার সাহিল সংঘকে বিয়ে করেছিলেন দিয়া। পাঁচ বছরের মাথায় ২০১৯ সালের আগস্টে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের।

আরো দেখুন
error: Content is protected !!