২৪শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
১১ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেনে নিন সকাল-বিকেল বিস্কুট খাচ্ছেন? শরীরের ক্ষতি করছেন না উপকার?

লাইফস্টাইল ডেস্ক।।
বিস্কুট (Biscuit) খেতে কে না ভালোবাসে। ছোট থেকে বড় সকলেরই পছন্দের খাবার বিস্কুট। চায়ের সঙ্গে, কফির সঙ্গে, দুধের সঙ্গে কিংবা এমনি এমনিই। পছন্দের বিস্কুট পেলে মনটা ভালো হয়ে যায় বৈকি।

আবার হয়তো খুব খিদে পেয়েছে কিন্তু হাতের কাছে তেমন খাবার নেই। সাময়িক পেট ভরানো যায় বিস্কুটেও। কিন্তু এই যে বিস্কুট খাচ্ছেন, একবারও ভেবে দেখেছেন শরীরে কী প্রভাব পড়ছে? মানে বিস্কুট খাওয়া কতটা স্বাস্থ্যকর? নাকি অজান্তেই শরীরের ক্ষতি করে ফেলছেন? জানা আছে কি সঠিকভাবে?

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বিস্কুট স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী একটা খাবার (Biscuit Health Benefits)। যে বিস্কুটই আপনি পছন্দ করুন না কেন

তার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে। কারণ, এতে থাকা ময়দা, দুধ, পানি এবং আরও অনেক উপকারী উপাদান।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বিস্কুটে চটজলদি এনার্জি পাওয়া যায়। তাঁদের মতে, শরীরচর্চা করার পরপরই বিস্কুট খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। তাতে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

এতে থাকা ভিটামিন এবং মিনারেলস শরীরের নানা ঘাটতি পূরণ করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিস্কুট তৈরি হয় যে উপাদানগুলো দিয়ে, তাতে থাকে আয়রণ, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং ফসফরাস।

সহজে হজম হয়ে যায় বিস্কুট। হজমের দিক থেকেও এটি উপকারী। পেট ফাঁপার ব্যাপার থাকে না। কিংবা অম্বল হওয়ার কোনও সম্ভাবনা থাকে না বিস্কুট খেলে।

বিস্কুটে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। বর্তমানে বিশেষজ্ঞরা এই উপাদানটিকে খাবারের তালিকায় রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন। যদি ফাইবারের ঘাটতি দেখা যায়, তাহলে তালিকায় বিস্কুট রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন তাঁরা।

বিস্কুট নানা স্বাদের পাওয়া যায়। বিভিন্ন রকমের হওয়ার কারণে একঘেয়েমি কাটানো যায়। বাড়িতে মজুত করে রাখাও সুবিধের। অনেকক্ষেত্রে বাড়িতেও বিস্কুট তৈরি করে নিতে পারবেন।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।

আরো দেখুন
error: Content is protected !!